Class 10: Bengali, WBBME- 1st Summative Evaluation- 2023 | bnginfo.com
INTER SENIOR MADRASA 1st Summative Evaluation- 2023

Class 10: Bengali, WBBME- 1st Summative Evaluation- 2023 | bnginfo.com

১. সঠিক উত্তরটি বেছে নিয়ে লেখো।

১.১ “ছুটি ফুরিয়ে এসেছে” – ছুটিটি ছিল – (পুজোর/গরমের/ বর্ষার বড়োদিনের ছুটি।

১.২ তপন তার গল্পটি লিখেছিল (সকালবেলা / দুপুরবেলা / বিকেলবেলা/ গভীর রাতে)

১.৩ “তারপর যুদ্ধ এল” — যুদ্ধ কেমন (পাহাড়ের আগুনের মতো / রক্তের সমুদ্রের মতো / আগ্নেয় পাহাড়ের মতো / রক্তের এক আগ্নেয় পাহাড়ের মতো)।

১.৪ পালকের কলমের ইংরেজি নাম ছিল (স্টাইলাস/কুইল/ফাউন্টেন/ সোয়ান)।

১.৫ সব কলমকেই জাদুঘরে পাঠানোর প্রতিজ্ঞা করেছে (কম্পিউটার / মোবাইল / ট্যাব / টাইপ-রাইটার)।

১.৬ বিভক্তি শব্দের অর্থ হল (বিভাজন / অভাজন / ভক্তি / বিকৃত করা)।

১.৭ মন্দিরে বাজছিল পূজার ঘন্টা নিম্নরেখ পদটি কোন কারকের উদাহরণ? (কর্তৃকারক / করণ কারক / অধিকরণ কারক / অপাদান কারক)।

১.৮ কারক হল সমাপিকা ক্রিয়ার সঙ্গে (নামপদের সম্পর্ক / বিশেষণ পদের সম্পর্ক। অব্যয় পদের সম্পর্ক / ক্রিয়াপদের সম্পর্ক)।

২. কম-বেশি ২০টি শব্দের মধ্যে উত্তর দাও।

২.১ যেকোন দুটি প্রশ্নের উত্তর দাও। ১X২=২

২.১.১ “এ বিষয়ে সন্দেহ ছিল তপনের।” – কোন বিষয়ে তপনের সন্দেহ ছিল?

উত্তর :- একজন লেখক ও সাধারণ মানুষের মতো হতে পারে, তাদের আচরণ ও যে আর পাঁচটা সাধারণ মানুষের মতোই হয়ে থাকে, সেই বিষয়ে তপনের সন্দেহ ছিল। 

২.১.২ “ক্রমশ ও কথাটাও ছড়িয়ে পড়ে।” – কোন কথা ছড়িয়ে পড়ে?

উত্তর :- তপনের গল্প কাঁচা লেখা হওয়ায় তাতে একটু-আধটু কারেকশান করতে হয়েছে— তপনের মেসোমশাইয়ের এই কথাটা সারা বাড়িতে ছড়িয়ে পড়ে।

২.১.৩ “যেন নেশায় পেয়েছে” – কার, কীসের নেশায় পেয়েছে?

উত্তর :- প্রশ্নোদ্ধত অংশটিতে তপনের গল্প লেখার অক্লান্ত চেষ্টার কথা বলা হয়েছে।

২.২ যেকোন দুটি প্রশ্নের উত্তর দাও। ১X২=২

২.২.১ “তারা আর স্বপ্ন দেখাতে পারল না” – কারা স্বপ্ন দেখতে পারল না?

উত্তর :- ‘তারা’র পরিচয়: প্রশ্নোদ্ধৃত অংশে ‘তারা’ বলতে শান্ত হলুদ দেবতাদের বোঝানো হয়েছে।

> স্বপ্ন দেখতে না পারার কারণ: যুদ্ধ হল রক্তের এক আগ্নেয় পাহাড়ের মতো’, যাতে শিশুমৃত্যু ঘটে, মানুষ নিরাশ্রয় হয়। সমতলে আগুন ধরে যায়। এই অবস্থায় যে দেবতারা হাজার বছর ধরে মন্দিরে ধ্যানমগ্ন ছিল তারাও টুকরো টুকরো হয়ে ভেঙে পড়ে। তাদের স্বপ্ন দেখা প্রকৃতপক্ষে বিশ্ববিধানকে নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষমতা। এ আসলে ঈশ্বরের ভেঙে পড়া নয়, এ হল ঐশ্বরিকতার বা মানুষের ঈশ্বরবিশ্বাসের ভেঙে পড়া।

২.২.২ “ছড়ানো রয়েছে কাছে দূরে।” — কী ছড়ানো রয়েছে?

উত্তর :- শঙ্খ ঘোষ রচিত ‘আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি’ কবিতায় কথকের বিবৃতি অনুযায়ী কাছে-দূরে মানবশিশুর মৃতদেহ ছড়ানো রয়েছে।

২.২.৩ “সেই হোক তোমার সভ্যতার শেষ পুণ্যবাণী।”— ‘পুণ্যবাণী টি কী?

২.৩ যেকোন একটি প্রশ্নের উত্তর দাও। ১X৩=৩

২.৩.১ “কলম তাদের কাছে আজ অস্পৃশ্য।” —— কাদের কাছে আজ কলম অস্পৃশ্য?

উত্তর :- কলম যাদের কাছে অস্পৃশ্য : ‘হারিয়ে যাওয়া কালি কলম’ রচনায় সময়ের অগ্রগতিতে কলমের পরিণতি দেখে লেখক নিলি সরকার এই তাৎপর্যপূর্ণ মন্তব্যটি করেছেন।

আধুনিকতার পথে কলমও ক্রমশ হারিয়ে যেতে থাকে মানুষের হাত থেকে। সময়ের ধারায় বাঁশের পেন, পালকের পেন ক্রমশ হারিয়ে গিয়ে সেই জায়গায় এল ফাউন্টেন পেন। তারপর সস্তার বল-পেন বাজার দখল করে নেয়। এর ফলে পকেটমারও কলম চুরি করে না— “কলম তাদের কাছে আজ অস্পৃশ্য”।

২.৩.২ “এই নেশা আমি পেয়েছি শরৎদার কাছ থেকে।”- কোন নেশার কথা বলা হয়েছে?

২.৪ যেকোন চারটি প্রশ্নের উত্তর দাও।

২.৪.১ অনুসর্গ কাকে বলে?

উত্তর :- ব্যাকরণের ভাষায়, যে অব্যয় বিশেষ্য বা সর্বনাম পদের পরে আলাদাভাবে অবস্থান করে শব্দবিভক্তির কাজ করে তাদের অনুসর্গ বলে।

২.৪.২ আমাদের বাঁয়ে গিরিখাদ। – রেখাঙ্কিত পদটির কারক ও বিভক্তি উল্লেখ করো।

উত্তর:- বাঁয়ে-অধিকরণকারক, ‘এ’ বিভক্তি।

২.৪.৩ প্রযোজক কর্তা কাকে বলে? উদাহরণ দাও।

উত্তর:- প্রযোজক কর্তা: কর্তা নিজে কাজ না করে অন্যকে দিয়ে করিয়ে নিলে তা হবে প্রযোজক কর্তা।  উদাহরণ – রাখাল গরু চরায়।

২.৪.৩ তির্যক বিভক্তি কাকে বলে?

উত্তর :- যেসব বিভক্তি গুলো শুধুমাত্র সম্বন্ধপদ ছাড়া সব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যায় তাদের তির্যক বিভক্তি বলে। 

২.৪.৫ লোকটা মন্দ নয়। নির্দেশক কোনটি?

৩. প্রসঙ্গ নির্দেশসহ কমবেশি ৬০টি শব্দে উত্তর দাও। ৯

৩.১ যেকোন একটি প্রশ্নের উত্তর দাও। ১X৩=৩

৩.১.১ “সে আহ্লাদ খুঁজে পায় না।” – কার কথা বলা হয়েছে ? সে আহ্লাদ খুঁজে পায় না। কেন ?        ১+২

উত্তর :- উদ্দিষ্ট জন: প্রশ্নোদ্ধৃত অংশে তপনের কথা বলা হয়েছে।

→ তার আহ্লাদ খুঁজে না-পাওয়ার কারণ: তপনের ছোটোমেসোর সহায়তায় সন্ধ্যাতারা পত্রিকায় তার গল্প প্রকাশিত হলে চারিদিকে সবাই মেসোর মহত্ত্বের কথাই বলতে থাকে। মেসো না থাকলে কোনোদিনই সন্ধ্যাতারা পত্রিকার সম্পাদক তপনের লেখা ছুঁয়েও দেখত না—এরকম কথাও অনেকে বলে। এইসব কথার মাঝখানে আসল যে লেখক, সে-ই যেন কোথাও হারিয়ে যায়। তপনের যেন কোনো কৃতিত্বই নেই। এইসব দেখে লেখা ছেপে আসার পর যে আহ্লাদ হওয়া উচিত ছিল তা হয় না তপনের।

৩.১.২ “কথাটা শুনে তপনের চোখ মার্বেল হয়ে গেল” – কোন কথাটা? তা শুনে তপনের চোখ মার্বেল হয়ে গেল কেন?     ১+২

উত্তর:- উদ্দিষ্ট বক্তব্য: ছোটোমেসোমশাই একজন লেখক—এ কথা শুনে তপনের চোখ মার্বেল হয়ে গেল।

তপনের চোখ মার্বেল হয়ে যাওয়ার কারণ: তপনের ধারণা ছিল লেখকরা বোধ হয় অন্য জগতের মানুষ। তাই একজন লেখককে সামনে থেকে দেখা তার কাছে এক স্বপ্নপূরণের মতো ছিল। সেকারণেই ছোটোমেসো বই লেখেন আর সেই বই ছাপা হয় শুনে তপনের চোখ মার্বেলের মতো হয়ে গিয়েছিল। একজন ‘সত্যিকার লেখক’-কে যে এভাবে সামনে থেকে দেখা সম্ভব সেটাই তপনের কাছে অবিশ্বাস্য ছিল।

৩.২ যেকোন একটি প্রশ্নের উত্তর দাও। ৩X১=৩

৩.২.১ আর সেই মেয়েটি আমার অপেক্ষায়।” মেয়েটি কে ? তার অপেক্ষার কারণ কি ?

উত্তর:- মেয়েটির পরিচয়: ‘অসুখী একজন’ কবিতায় কবি যুদ্ধক্ষেত্রে যাওয়ার পরে যে মেয়েটি তাঁর জন্য অপেক্ষা করেছিল, এখানে সেই মেয়েটির কথাই বলা হয়েছে।তার অপেক্ষার কারণ – কবির একান্ত প্রিয় মানুষ এই বিচ্ছেদ মেনে নিতে পারে না। চলে তার অপেক্ষা। সপ্তাহ শেষ হয়ে বছর চলে যায়, প্রতীক্ষার অবসান হয় না। যুদ্ধ শুরু হয়। সাজানো শহর ধ্বংসস্তূপে রূপান্তরিত হয়। মানুষ নিরাশ্রয় হয়, শিশুহত্যার মতো নারকীয় ঘটনা ঘটে। ভেঙে পড়ে মন্দিরের প্রতিমা। যে বিপ্লবী যুদ্ধক্ষেত্রে গিয়েছিল তার স্মৃতিচিহ্নগুলিও ধ্বংস হয়ে যায়। ধ্বংস হয়ে যায় কথকের সুন্দর বাড়ি, বারান্দার ঝুলন্ত বিছানা ইত্যাদি। শহর হয়ে ওঠে কাঠকয়লা, দোমড়ানো লোহা আর পাথরের মূর্তির এক ধ্বংসস্তূপ। রক্তের কালো দাগ নিশ্চিত করে দেয় ধ্বংসের উন্মত্ত চেহারাকে। কিন্তু পাথরের উপরে ফুলের মতোই ধ্বংসস্তূপের উপরে জেগে থাকে ভালোবাসা। কবির প্রিয়তমা মেয়েটির অপেক্ষার শেষ হয় না। তবুও কেন না যুদ্ধ সম্পত্তি বিনষ্ট করতে পারে, জীবনহানি ঘটাতে পারে, কিন্তু ভালোবাসার অবসান ঘটাতে পারে না।

৩.৩ যেকোন একটি প্রশ্নের উত্তর দাও।

৩.৩.১ “আমরা কালিও তৈরী করতাম নিজেরাই” – লেখকরা কীভাবে কালি তৈরী করতেন। তা হারিয়ে যাওয়া কলি কলম’ প্রবন্ধ অনুসরণে সংক্ষেপে লেখো।

উত্তর:- নিখিল সরকার ওরফে ‘শ্রীপান্থ’ রচিত হারিয়ে যাওয়া কালি কলম’ প্রবন্ধে উদ্ধৃতাংশটি ব্যবহৃত হয়েছে।

পদ্ধতি: লেখকের বাড়িতে কাঠের আগুনে রান্না হত। তাতে কড়াইয়ের তলায় প্রচুর কালি জমত। লাউ পাতা দিয়ে তা ঘষে তুলে, পাথরের বাটিতে জলে গুলে রাখা হত। যারা কালি তৈরিতে ওস্তাদ তারা এই কালো জলে হরীতকী ঘষত। কখনো-কখনো আতপ চাল ভেজে পুড়িয়ে এবং তা বেটে সেই জলে মেশানো হত। এইসব ভালো করে মিশিয়ে একটা খুন্ডির গোড়ার দিক পুড়িয়ে লাল করে সেই জলে স্পর্শ করালে তা টগবগ করে ফুটত। তারপর ন্যাকড়ায় ছেঁকে মাটির দোয়াতে ভরে নিলেই তৈরি হয়ে যেত কালি।

৪. কমবেশি ১৫০ শব্দে যেকোন একটি প্রশ্নের উত্তর দাও।

৪.১ “শুধু এই দুঃখের মুহুর্তে গভীরভাবে সংকল্প করে তপন” – তপনের দুঃখের কারণ – কী? সে কী ধরণের সংকল্প গ্রহন করেছিল?

উত্তর:- তপনের দুঃখের কারণ: আশাপূর্ণা দেবীর ‘জ্ঞানচক্ষু’ গল্পে তপন ভাবত লেখকরা বোধ হয় অন্য জগতের বাসিন্দা। ইতিমধ্যে তার ছোটোমাসির বিয়ে হয় একজন লেখকের সঙ্গে। তপন দেখতে পায়, মেসোও তার বাবা- কাকুর মতোই একজন স্বাভাবিক মানুষ। তখন থেকেই লেখক হওয়ার জেদ তার মাথায় চেপে বসে। সে লিখেও ফেলে একটি গল্প। লেখক মেসো সেই গল্পটি সন্ধ্যাতারা নামক একটি পত্রিকায় ছাপিয়ে দেন। ছাপানো লেখা হাতে পেয়ে তপন হতভম্ব হয়ে যায়। সে দেখতে পায়, পুরো লেখাটাই তার নতুন মেসো সংশোধন করে দিয়েছেন। তপন এই লেখার মধ্যে নিজেকেই আর খুঁজে পায় না। এতে তপন অপমানিত বোধ করে। নিজের সৃষ্টির এই আগাগোড়া পরিবর্তনই তপনের দুঃখের কারণ।

→ গৃহীত সংকল্প: নিজের গল্পের এই আমূল পরিবর্তন দেখে লজ্জিত ও দুঃখিত তপন এক দৃঢ় সংকল্প করে। সে বুঝতে পারে, নিজের লেখা কাঁচা হলেও অন্যের দ্বারা সংশোধন করানো উচিত নয়। তাই তপন প্রতিজ্ঞা করে, এবার থেকে সে নিজে গিয়ে পত্রিকা সম্পাদকের হাতে লেখা দিয়ে আসবে। নিজের গল্প পড়তে বসে অন্যের লেখা লাইন যেন তাকে আর কখনোই পড়তে না হয়।

৫. কমবেশি ১৫০ শব্দে যেকোন একটি প্রশ্নের উত্তর দাও।

৫.১ “তবু তো কজন আছে বাকি” – ‘তবু’ শব্দটি ব্যবহারের তাৎপর্য কী ? ‘কজন’ বলতে কাদের বোঝানো হয়েছে ? তাদের প্রতি কবি কী আহ্বান জানিয়েছেন ?

উত্তর:- উৎস: শঙ্খ ঘোষ রচিত ‘আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি’ কবিতা থেকে উদ্ধৃতাংশটি গৃহীত। তাৎপর্য : পৃথিবীজুড়ে সামাজিক এবং রাষ্ট্রনৈতিক ক্ষেত্রে আদর্শহীনতার বিস্তার আমাদের দিগ্‌ভ্রান্ত করছে। এর পাশাপাশি পৃথিবীজুড়ে চলছে হত্যালীলা। এই অবস্থায় বেশিরভাগ মানুষই যখন হতাশাগ্রস্ত তখনও শুভবুদ্ধিসম্পন্ন দু-একজন মানুষ অন্তত বেঁচে আছে, যারা পারস্পরিক ঐক্যবদ্ধ হওয়ার কথা বলে। ঐক্যবদ্ধ হয়ে না দাঁড়ালে এই ভয়ংকর সময়ে বিপদকে রুখে, শান্তি ফিরিয়ে আনা যাবে না। একতার শক্তিতেই এভাবে দিনবদলের স্বপ্ন দেখেন কবি, স্বপ্ন দেখেন প্রতিরোধের।

কজন’-এর পরিচয়: শঙ্খ ঘোষের আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি’ কবিতায় ‘কজন’ বলতে সমাজের শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষদের বোঝানো হয়েছে।

আহ্বান: আমাদের চারপাশের এক অস্থির সময়কে কবি প্রত্যক্ষ করেছেন। সেখানে মানুষের চলার পথে অজস্র বাধা। সাম্রাজ্যবাদীদের লোভ যুদ্ধকে ডেকে আনছে। মানুষ নিরাশ্রয় হচ্ছে। মৃত্যু ও মৃত্যুর আতঙ্ক তাড়া করছে সকলকে। এই পরিস্থিতিতে সাধারণ মানুষের জীবন আরও বেশি করে বিপন্ন হয়ে পড়ছে ক্ষমতাবানদের অত্যাচারে। তাদের ইতিহাসকে স্বীকার করা হয় না। ক্ষমতাবানদের অনুগ্রহের উপরে নির্ভর করে বেঁচে থাকতে হয় এই সব মানুষদের। সব মিলিয়ে সভ্যতা এবং পৃথিবীর বিপন্নতাকে কবি লক্ষ করেছেন তার অভিজ্ঞতায়। কিন্তু আশাবাদী কবি মনে করেছেন এই ধ্বংস-যুদ্ধ-লাঞ্ছনা কখনও সভ্যতার শেষকথা হতে পারে না। সমাজে এখনও শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষ আছে। স্বার্থপরতা, আদর্শহীনতা যুদ্ধ উন্মত্ততা কিংবা লাঞ্ছনার বিরুদ্ধে এই মানুষেরা ঐক্যবদ্ধ হলে সভ্যতাকে রক্ষা করা সম্ভব। তাদের উদ্দেশ্য করেই তাই কবির আন্তরিক আহ্বান “আয় আরো হাতে হাত রেখে—আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি।” অশুভ শক্তির বিরুদ্ধে শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষের সম্প্রীতিই সভ্যতাকে রক্ষা করতে পারে।

৬. চলিত গদ্যে বঙ্গানুবাদ করো।

One day a dog stole a piece of meat from a butcher shop. He was crossing over a bridge. Suddenly, he saw his own shadow in the water. He thought that there was another dog and he had a bigger piece of meat.

একদিন একটি কুকুর একটি কসাই দোকান থেকে এক টুকরো মাংস চুরি করে। সে একটি সেতু অতিক্রম করছিলো। হঠাৎ সে পানিতে নিজের ছায়া দেখতে পেল। সে ভেবে ছিল যে আরও একটি কুকুর রয়েছে এবং তার কাছে একটি বড় মাংসের টুকরা রয়েছে।

Leave a Reply