You are currently viewing উচ্চ মাধ্যমিক বাংলা প্রকল্প | bnginfo.com
উচ্চ মাধ্যমিক বাংলা প্রকল্প

উচ্চ মাধ্যমিক বাংলা প্রকল্প | bnginfo.com

নির্বাচিত প্রকল্পটি যেসব নির্দিষ্ট নিয়ম ও নীতির ভিত্তিতে রূপায়িত করে প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে,

  • ভূমিকা
  • উদ্দেশ্য
  • প্রকল্পের নীতি
  • সীমাবদ্ধতা
  • প্রকল্প পরিকল্পনা
  • প্রকল্প রূপায়ণ
  • সাহিত্যসৃষ্টি
  • স্বীকৃতি ও পুরস্কা
  • প্রয়াণ
  • উপসংহার
  • কৃতজ্ঞতা স্বীকার

ভূমিকা :

একজন সাহিত্যিক তার নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গি এবং রচনাশৈলীর মধ্য দিয়েই মানুষের মনে স্থান করে নেন। তার এই নিজস্বতার জোরেই তিনি সাহিত্যজগৎকে আলোকিত করে তোলেন।

বাংলা সাহিত্যের একজন প্রখ্যাত সাহিত্যিকের সাহিত্য-অবদান সম্বন্ধে আমি একটি আলোচনামূলক প্রকল্প নির্মাণ করেছি। রচনাটিতে আমি যেসব বৈশিষ্ট্য যুক্ত করার চেষ্টা করেছি তা হলঃ

আলোচনাটির আয়তন যেন সংক্ষিপ্ত হয় এবং আলোচনাটির ভাবগত ঐক্য যেন বজায় থাকে। সাহিত্যিকের রচনার প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি যেন আলোচিত হয়। তার সৃষ্টির বিশেষ দিকগুলি যেন তুলে ধরা যায়।

উদ্দেশ্য :

১। আত্মসক্রিয়তা বৃদ্ধি পাবে ও সৃজনশীলতা বিকশিত হবে।

২। একজন লেখকের মনে ব্যক্তি, প্রকৃতি, সমাজ কীভাবে ছাপ ফেলে সে বিষয়ে কিছুটা জ্ঞান লাভ করা সম্ভব হবে।

৩। জীবনসংগ্রাম, অভিজ্ঞতা, পড়াশোনা ও জীবনবোধের মধ্য দিয়ে কীভাবে একজন সাহিত্যিক প্রতিষ্ঠা লাভ করেন, তা জানা সম্ভব হবে।

প্রকল্পের নীতি :

নির্বাচিত প্রকল্পটি যেসব নির্দিষ্ট নিয়ম ও নীতির ভিত্তিতে রূপায়িত করে প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে তাঁরা হলঃতত্ত্বাবধায়কের নির্দেশনায় ও একক ভাবনায় প্রকল্পটি নির্মিত হয়েছে। প্রকল্পটি রচনার জন্যলেখকের রচনাবলি,

তার জীবনীগ্রন্থ ও বিভিন্ন সাহিত্য সমালোচনামূলক বইয়ের সাহায্য নেওয়া হয়েছে। বিভিন্ন উৎস থেকে পাওয়া তথ্যগুলিকে যুক্তিনিষ্ঠভাবে সাজিয়ে এই রচনাটি নির্মাণ করার চেষ্টা হয়েছে।

সীমাবদ্ধতা :

১। প্রকল্পটি নির্মাণের সময় ছিল সীমিত।

২। আগে কখনও এরকম তথ্যনির্ভর রচনা লিখিনি, ফলে আত্মবিশ্বাসের কিছুটা অভাব ছিল।

৩। আলোচনাটির সার্বিক উৎকর্ষ এবং সম্পূর্ণ অবয়ব দান অনেকাংশেই রক্ষিত হয়নি।

প্রকল্প পরিকল্পনা :

আমার বাংলা বিষয়ক শিক্ষক/শিক্ষিকা মহাশয়/ মহাশয়া প্রকল্পটি সুষ্ঠুভাবে সম্পাদন করার জন্য ৭ দিনে ৭টি পিরিয়ডের একটি সুশৃঙ্খল কর্মপরিকল্পনা রচনা করে দেন।

প্রকল্পটি সম্পাদনের জন্য শিক্ষক/শিক্ষিকা মহাশয়/ মহাশয়া একটি সাধারণ ধারণা দান করেন।

প্রকল্প হিসেবে নির্বাচিত সাহিত্যিকের সাহিত্য-অবদান সম্পর্কিত প্রকল্প নির্মাণ বিষয়টি গ্রহণের প্রয়োজনীয়তা, উদ্দেশ্য, রূপায়ণের পদ্ধতি ও নীতি সম্পর্কে আলোকপাত করেন এবং তার প্রতিলিপি আমাদের সরবরাহ করেন।

শিক্ষক/শিক্ষিকা মহাশয়/মহাশয়া আলোচ্য রচনাটির বিষয় সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা তৈরি করতে নির্দেশ দেন। শিক্ষক/শিক্ষিকা লেখকের গ্রন্থাবলি, তার ওপর লেখা বিভিন্ন সমালোচকের বই পড়ে প্রকল্পটি তৈরি করতে বলেন। সমালোচনামূলক রচনার প্রতি আমার আগে থেকেই আগ্রহ ছিল।

শিক্ষক/শিক্ষিকা মহাশয়/ মহাশয়ার প্রেরণায় আমি আরও গভীরভাবে উদ্বুদ্ধ হই। তার পরামর্শ ও সাহায্য নিয়ে মনের ভাবনাকে রূপ দান করতে এগিয়ে গেলাম।

তারপর প্রকল্পটিকে খাতায় লিখে চিত্র দ্বারা অলংকৃত করে তত্ত্বাবধায়ক শিক্ষক/শিক্ষিকার কাছে জমা দেব বলে স্থির করলাম।

প্রকল্প রূপায়ণ :

বাংলা সাহিত্যে নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের অবদান জন্ম ও বংশ পরিচয়ঃ ১৯১৮ খ্রিস্টাব্দের জানুয়ারি দিনাজপুর জেলার বালিয়াডাঙি গ্রামে নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের জন্ম হয়।

তার প্রকৃত নাম ছিল তারকনাথ গঙ্গোপাধ্যায়। পূর্ববর্তী এক সাহিত্যিকের অনুরূপ নাম হওয়ায় নিজেই নিজের নাম পরিবর্তন করে রাখেন নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়। পিতা প্রমথনাথ গঙ্গোপাধ্যায় ছিলেন পুলিশের দারোগা। শিক্ষাজীবন ও কর্মজীবনঃ

নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের শিক্ষাজীবন শুরু হয় দিনাজপুর এম. ই. স্কুলে। পিতার কর্মজীবনের দৌলতে পরবর্তীকালে ফরিদপুর, বরিশাল এবং কলকাতার নানা স্কুলে তাঁর শিক্ষালাভের সুযোগ হয়।

১৯৩৩ সালে দিনাজপুর জেলা স্কুল থেকে তিনি ম্যাট্রিক পাস করেন। তারপর ফরিদপুরে রাজেন্দ্র কলেজে ভরতি হন। কিন্তু রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত সন্দেহে তাঁকে কলেজ ছাড়তে হয়।

তারপর বরিশালে তারপর বরিশালে বি.এম. কলেজে ভরতি হন। এই কলেজ থেকেই ১৯৩৮ সালে বিএ পাস করেন।

তারপর কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রথম শ্রেণিতে প্রথম হয়ে এমএ পাস করেন। ভালো ফলের জন্য তিনি ব্রহ্মময়ী স্বর্ণ পরসার লাভ করেন।

তিনি বাংলা সাহাত্যক হিসেবে আত্মপ্রকাশ ছাত্রাবস্থাতেই ‘বিচিত্রা’ পত্রিকায় কবিতা লেখার মধ্যে দিয়ে নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের সাহিত্যচর্চার সূত্রপাত।

একে একে লিখতে শুরু করেন উপন্যাস, নাটক, ছোটোগল্প এবং চূড়ান্ত খ্যাতি অর্জন করেন। শিশু’, ‘সন্দেশ’, ‘বিচিত্রা’, ‘মুকুল’ প্রভৃতি পত্রিকায় নিয়মিত লিখতেন তিনি।

সুনন্দর জার্নাল’ লিখে সুখ্যাতি অর্জন করার পাশাপাশি ভারতবর্ষ পত্রিকায় তার প্রথম উপন্যাস ‘উপনিবেশ’ ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হতে থাকে।

মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায় ‘শনিবারের চিঠি পত্রিকায় নিয়মিত লিখতেন। সাপ্তাহিক’দেশ’ পত্রিকায় ‘সুনন্দ ছদ্মনামে তার জার্নাল পাঠকের মন জয় করে।

সাহিত্যসৃষ্টি :

উপন্যাস-“উপনিবেশ (১,২,৩), ‘সম্রাট ও শ্রেষ্ঠী, ‘মহানন্দা’, ‘স্বর্ণসীতা’, ‘নিশিযাপন’, ‘লালমাটি’, ‘ট্রফি’, ‘কৃপক্ষ’, ‘বিদূষক’, ‘বৈতালিক’, ‘শিলালিপি, ‘অসিধারা’, ‘অমাবস্যার গান’, ‘আলোকপর্ণা প্রভৃতি।

গল্পগ্রন্থ—’গল্পসংগ্রহ’, ‘সাপের মাথায় মণি’, ‘শ্রেষ্ঠ গল্প’, ‘স্বনির্বাচিত গল্প।

নাটক—’ভীমবধ’, ‘ভাড়াটে চাই’, ‘আগন্তুক’, ‘পরের উপকার করিও না।

প্রবন্ধ—“সাহিত্যে ছোটোগল্প’, ‘বাংলা গল্প বিচিত্রা, ‘ছোটোগল্পের সীমারেখা’, ‘কথাকোবিদ রবীন্দ্রনাথ শিশুকিশোর সাহিত্যঃ প্রভৃতি।শিশুকিশোর সাহিত্যঃ

চারমূর্তি, ‘চারমূর্তির অভিযান, ‘ঝাউবাংলার রহস্য,

‘কম্বল নিরুদ্দেশ’, ‘টেনিদা ও সিন্ধুঘোটক, টেনিদা সমগ্র প্রভৃতি। এ ছাড়া তিনি বহু গানও লিখেছেন।

রচনাশৈলীর স্বাতন্ত্র সাহিত্যিক হিসেবে নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের বিচরণ বিস্তৃত এক অঙ্গনে। নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায় নিজেই বলেছেন, “আজ প্রত্যেকটি মুহূর্তে অনুভব করি আমরা কেউই নিজের নিভৃতলোকে বসে নেই, আমাদের চারদিকে যে অসংখ্য মানুষের চলাচল তাদের সেই সমগ্রতায় আমিও একটি অপরিহার্য কণাংশ।

তাই সমগ্রকে বাদ দিলে আমি কেউই নই— না ব্যক্তিগত না সমাজগত। জীবনের ক্ষতি ও ক্ষতই শেষ কথা নয়, জীবনকে ভালোবাসাই একমাত্র সত্য।” জীবন যেমনই হোক—মসৃণ অথবা বন্ধুর, সুন্দর অথবা অসুন্দর, রঙিন অথবা সাদাকালো সবটাই আমাদের বড়ো আপন,

তার প্রতিটি পল আমরা নিজস্ব অনুভবে মিশিয়ে দিই, স্বাদ, গন্ধ নিয়ে নিয়ত ছুঁয়ে দেখি তাকে—কখনও সাহিত্যিকের দর্পণে প্রতিবিম্বিত হয়ে তা উজ্জ্বলতর রূপ ধারণ করে।

সাহিত্যিক তাঁর অনুসন্ধিৎসা, বিশ্লেষণী ক্ষমতা নিয়ে পৌঁছে যান সাধারণের পক্ষে অগম্য জীবনের কোণগুলিতে—সেই পর্যবেক্ষণ আমাদের করে তোলে সমাজসচেতন, সমাজমনস্ক, রোমান্টিক, আবেগপ্রবণ।

নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের সমগ্র রচনা সম্ভারের হাত ধরে আমরা এভাবেই তার সহযাত্রী হই জীবনের এক অনন্ত যাত্রায়।

কবিতা দিয়ে যাঁর সাহিত্যচর্চা শুরু, সেই নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের কলমে একের পর এক উঠে এসেছে ছোটোগল্প, উপন্যাস, শিশুকিশোর সাহিত্য।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের অভিঘাতে এদেশে এসেছিল দাঙ্গা, মন্বন্তর, বিক্ষোভ। প্রত্যক্ষ রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়, জীবন-সমাজ-সময় সচেতন সাহিত্যিক হিসেবে পালটে যাওয়া সময়কে পাঠকের সামনে তুলে ধরায় দায়বদ্ধ ছিলেন।

তার সূক্ষ্ম জীবনদর্শন, শিল্পচেতনা, সমাজসচেতনতার বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে তার প্রতিটি গল্পের পাতায়। বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে অবদান।

‘বীতংস’, ‘হাড়’, ‘টোপ’, ‘মহলা’ প্রভৃতি কয়েকটি গল্প হল নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্মম ছোটোগল্প। গোয়েন্দা গল্পের মতো টানটান উত্তেজনা বজায় রেখেছেন লেখক।

কিছু ছোটোখাটো ইঙ্গিত ও অস্পষ্ট অথচ অব্যর্থ পূর্বাভাস এমনভাবে রেখেছেন লেখক, যা পাঠক পড়েই সূত্রগুলি উপলব্দুি করতে পারে। এই প্রয়োগকৌশল এবং রচনাশৈলী বাংলা সাহিত্যে নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়কে শ্রেষ্ঠত্বের আসন দিয়েছে।

গল্পটিতে প্রকৃতির যে বিচিত্র ব্যবহার করেছেন লেখক তা এককথায় অনবদ্য। উৎকট রোমান্টিকতায় স্বভাবমেজাজি নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায় গত শতাব্দীর চারের দশকে মধ্যবিত্ত জীবন ভাবনার এক নিয়মিত অংশীদার।

‘টেনিদা’ নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায় সৃষ্ট এক কালজয়ী চরিত্র। প্রত্যেকের কিশোরমনজুড়ে রয়েছে টেনিদা ও তার সহযোগী ক্যাবলা, হাবুল এবং প্যালারাম।

শিশুকিশোর সাহিত্যে যে অসম্ভব পারদর্শিতা দেখিয়েছেন নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়, তা চূড়ান্ত রূপ লাভ করেছে টেনিদা সৃষ্টিতে। ১৯৫৭ সালে ‘শিশুসাথী’ পত্রিকায় ছোটোদের জন্যই টেনিদালিখতে শুরু করেন।

অন্নবস্ত্রের অভাবে সাধারণ মানুষের দুর্গতি চরমে ওঠে। লেখকের সমাজসচেতনতা বারবার তার লেখার মধ্যে দিয়ে প্রতিফলিত হয়েছে।

স্বীকৃতি ও পুরস্কার :

১৯৬৪ খ্রিস্টাব্দে নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায় বাংলা সাহিত্যে তার অবদানের জন্য আনন্দ পুরস্কার পান। ১৯৬৮ খ্রিস্টাব্দে সাপ্তাহিক বসুমতী পত্রিকার পক্ষ থেকে সংবর্ধিত হন তিনি।

কিশোর সাহিত্যের জন্য তিনি “রঞ্জিত স্মৃতি পুরস্কার পান।

প্রয়াণ :

১৯৭০ খ্রিস্টাব্দে মাত্র ৫৩ বছর বয়সে বাংলা সাহিত্যের এই মহান সাহিত্যিকের মৃত্যু হয়।

উপসংহার :

প্রকল্পটির রূপ দান করতে গিয়ে আমি বিচিত্র অভিজ্ঞতা লাভ করেছি। বাংলা সাহিত্যের উজ্জ্বল নক্ষত্র নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের জীবনের নানারকম তথ্য জানার মধ্য দিয়ে আমি তাঁর জীবনাদর্শ ও কর্মজীবন দ্বারা গভীরভাবে অনুপ্রাণিত হয়েছি।

পাশাপাশি নিজের কর্ম সম্পাদনে আমি গভীর তৃপ্তি লাভ করেছি। সাহিত্যিকদের কীর্তি নিয়ে চর্চার আগ্রহ আমার আরও বাড়ল। সীমিত সময়কালের মধ্যে প্রকল্পটি সম্পূর্ণ করতে গিয়ে কিছু ত্রুটি থেকে যাওয়ায় আমি ক্ষমাপ্রার্থী।

আমার তত্ত্বাবধায়ক শিক্ষক/শিক্ষিকা মহাশয়/মহাশয়ার নির্দেশ, সহযোগিতা আমাকে প্রকল্পটি রূপায়ণে গভীরভাবে সক্রিয় করেছে।

কৃতজ্ঞতা স্বীকার :

‘নির্বাচিত সাহিত্যিকের সাহিত্য অবদান সম্পর্কিত প্রকল্প নির্মাণ শিরোনামের প্রকল্পটি সার্থকভাবে রূপায়ণ করার ক্ষেত্রে প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত প্রতিটি পদক্ষেপে আমার পাশে থেকে অকৃপণ সহযোগিতা ও পরামর্শ দান করেছেন আমাদের বিদ্যালয়ের বাংলার শিক্ষক/শিক্ষিকা, শ্ৰী/শ্রীমতী/……………………..কাছে আমি বিশেষভাবে কৃতজ্ঞ।

শিক্ষার্থীর স্বাক্ষর …………

শংসাপত্র,

  • Class 10: English, WBBME- 1st Summative Evaluation- 2023 | bnginfo.com

    Class 10: English, WBBME- 1st Summative Evaluation- 2023 | bnginfo.com

  • Class 10: History-i, WBBME- 1st Summative Evaluation- 2023 | bnginfo.com

    Class 10: History-i, WBBME- 1st Summative Evaluation- 2023 | bnginfo.com

  • communication of barriers

    Type of Barriers Communication: Examples Definition and FAQs

  • কলের কলকাতা : সুভাষ মুখোপাধ্যায়,”আমার বাংলা”- bnginfo.com

    মেঘের গায়ে জলখানা : সুভাষ মুখোপাধ্যায়,”আমার বাংলা”- bnginfo.com

  • Class 10: English, WBBME- 1st Summative Evaluation- 2023 | bnginfo.com

    Class 10: English, WBBME- 1st Summative Evaluation- 2023 | bnginfo.com

    September 2023
    M T W T F S S
     123
    45678910
    11121314151617
    18192021222324
    252627282930  
  • Class 10: History-i, WBBME- 1st Summative Evaluation- 2023 | bnginfo.com

    Class 10: History-i, WBBME- 1st Summative Evaluation- 2023 | bnginfo.com

    September 2023
    M T W T F S S
     123
    45678910
    11121314151617
    18192021222324
    252627282930  
  • Type of Barriers Communication: Examples Definition and FAQs

    Barriers to communication refer to any obstacles that prevent effective exchange of information, ideas, and thoughts between individuals or groups. Some common barriers include.

    September 2023
    M T W T F S S
     123
    45678910
    11121314151617
    18192021222324
    252627282930  
  • মেঘের গায়ে জলখানা : সুভাষ মুখোপাধ্যায়,”আমার বাংলা”- bnginfo.com

    মেঘের গায়ে জলখানা প্রবন্ধটি কামাক্ষীপ্রসাদ চট্টোপাধ্যায় এবং দেবী প্রসাদ চট্টোপাধ্যায় সম্পাদিত ‘রং মশাল’ পত্রিকায় ছোটোদের উপযোগী করে প্রকাশিত হয়েছিল। পরবর্তীকালে প্রবন্ধটি সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের ‘আমার বাংলা’ (১৯৫১) গ্রন্থের অন্তর্ভুক্ত হয়ে প্রকাশিত হয়।

    September 2023
    M T W T F S S
     123
    45678910
    11121314151617
    18192021222324
    252627282930  
  • কলের কলকাতা : সুভাষ মুখোপাধ্যায়,”আমার বাংলা”- bnginfo.com

    সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের “আমার বাংলা” গ্রন্থের উল্লেখিত ‘কলের কলকাতা’ এই প্রবন্ধের সূচনায় লেখক তার গ্রামের কিশোর মোনা ঠাকুরের জবানীতে ‘আজব শহর কলকাতা’র রূপটিকে ব্যক্ত করেছেন। রচনার লেখক সুভাষ মুখোপাধ্যায় এগারো বছর বয়সে কলকাতায় আসেন। প্রবন্ধে তিনি দম দেওয়া কলের পুতুলের মতো মানুষগুলোর দৈনন্দিন জীবনসংগ্রামের ছবি যেমন এঁকেছেন, তেমনই রূপ দিয়েছেন শহরাঞ্চলের নিত্যনৈমিত্তিক ঘটনা গুলি উল্লেখ করেছেন।

    September 2023
    M T W T F S S
     123
    45678910
    11121314151617
    18192021222324
    252627282930  
  • ছাতির বদলে হাতি : সুভাষ মুখোপাধ্যায়,”আমার বাংলা”- bnginfo.com

    ‘ছাতির বদলে হাতি’ প্রবন্ধটি সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের “আমার বাংলা” গ্রন্থের অন্তর্ভুক্ত হয়ে ১৯৫১ খ্রিস্টাব্দে প্রকাশিত হয়। সুভাষ মুখোপাধ্যায় তাঁর ‘ছাতির বদলে হাতি’ রোচনাটিতে লেখক সরাসরি প্রতিবাদের আহ্বান জানিয়েছেন জমিদারি অত্যাচারের বিরুদ্ধে। চেংমান এবং কয়েকজন গারো পাহাড়ের অধিবাসীদের ওপর মহাজনরা কীভাবে দীর্ঘদিন ধরে শোষণ করে চলেছে, তার ছবি তুলে ধরেছেন।

    September 2023
    M T W T F S S
     123
    45678910
    11121314151617
    18192021222324
    252627282930  

Leave a Reply